চিকিৎসা বিজ্ঞানের অতি পরিচিত বাক্য “প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ ভালো”। প্রতিকারটা যখন আপেলের মাধ্যমে হয় ব্যাপারটা আরো চমকপ্রদ হয়।
প্রবাদ আছে, “দিনে একটি আপেল খান, রোগমুক্ত জীবন পান”। হাজারো ফলের ভীড়ে আপনি কেন আপেলকে বেছে নিবেন? কারণ খোসাসহ খাদ্যযোগ্য প্রতি ১০০ গ্রাম আপেলে রয়েছে-
খাদ্যশক্তি– ৫২কিলোক্যালরি
শর্করা– ১৩.৮১ গ্রাম
চিনি–১০.৩৯ গ্রাম
খাদ্যআঁশ– ২.৪ গ্রাম
চর্বি– ০.১৭ গ্রাম
আমিষ– ০.২৬ গ্রাম
জলীয় অংশ– ৮৫.৫৬ গ্রাম ইত্যাদি।
আপেল আমাদের যেভাবে সাহায্য করে–
১। হাড় শক্ত করে
২। কোলন ক্যানসার প্রতিরোধ করে
৩। বিপাক ক্ষমতা বাড়ায়
৪। রক্তের বাজে কোলেস্টেরল কমায়
৫। অ্যালজাইমার রোগ প্রতিরোধ করে
৬। লিভার সুস্থ রাখে
৭। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
৮। ওজন নিয়ন্ত্রণ করে
৯। স্নায়ুবিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে
১০। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
১১। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
১২।ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
১৩। ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়
১৪। দাঁত সাদা করে
তবে অবশ্যই আপেল খাওয়ার সময় আপনাকে কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে যেমন–
• আপেল কিনে আনার পর ফুটন্ত গরম পানিতে ২০-৩০ সেকন্ড রেখে রানিং ওয়াটারে ধুয়ে নিতে হবে। তাহলে, ক্ষতিকর ওয়াক্স চলে যাবে।
• এছাড়া,আপেলের বীচিতে “অ্যামিগডালিন” নামক উপাদান থাকে। যা মানব দেহের ডাইজেস্টিভ এনজাইমের সংস্পর্সে আসলে সায়ানাইড নিঃসরণ করে, অর্থাৎ বিষক্রিয়া তৈরি করে। তবে সামান্য পরিমাণে আপেলের বীচি গ্রহণ করলে কোন ধরনের বিষক্রিয়া ঘটার সম্ভাবনা বিরল।
রেফারেন্স:
লেখকঃ মিম আক্তার
২০১৯-২০
ফার্মেসী বিভাগ
This is the right blog for everyone who wants to find out about this topic. You understand so much its almost hard to argue with you (not that I personally would want toÖHaHa). You certainly put a new spin on a topic thats been written about for decades. Wonderful stuff, just great!